রাসায়নিক, তাপীয় বা দ্রাবক
পদার্থ অথবা উভয়টি ব্যবহার করে প্রাকৃতিক, কৃত্রিম আঁশের বন্ধন বা ইন্টারলকিং তৈরি
করে ছিদ্রযুক্ত টেক্সটাইল স্ট্রাকচার এর মাধ্যমে তৈরি কাপড়কে নন ওভেন ফেব্রিক বলে।
নন ওভেন ফেব্রিক এর বৈশিষ্ট্য কি ?
নন ওভেন ফেব্রিকের বৈশিষ্ট্য
নিম্নে দেওয়া হলে -
১। ওভেন এর তুলনায় নন-ওভেন
ফেব্রিকের ব্যবহার।
২। নন ওভেন ফেব্রিক ব্যবহারের
পরিধি বেশি।
৩। বিশেষ ধরনের কিছু কিছু নন-ওভেন
ফেব্রিক আছে যেগুলো শুধুমাত্র একবারই ব্যবহারযোগ্য।
৪। কিছু কিছু নন-ওভেন ফেব্রিক
বারবার ব্যবহার করা যায়।
৫। কিছু নন ওভেন ফেব্রিক দীর্ঘদিন
ব্যবহার করা যায়।
৬। নন ওভেন ফেব্রিক থেকে তৈরী
পণ্যগুলোর দাম তুলনামূলক কম।
৭। নন ওভেন ফেব্রিক এর উৎপাদন তুলনামূলক বেশি।
নন ওভেন ফেব্রিকে ব্যবহৃত আঁশসমূহ -
অ্যারামিড, কটন, ভিসকোস রেয়ন,
অলিফিন, উড পাল্প, বাই-কম্পোনেন্ট, পলিয়েস্টার, পলিপ্রোপাইলিন , মাইক্রো-ফাইবার ইত্যাদি।
নন ওভেন ফেব্রিক দ্বারা তৈরী পণ্যের নামসমূহ নিম্নরুপ -
লেন্স টিসু, স্যানিটারি ন্যাপকিন,
ট্রেইনিং প্যান্টস, ডায়াপার, স্কাওয়ারিং প্যাড, এপ্রোন, ওয়াশ ক্লথ, টাওয়েলস, কুশন টিকিং,
টেবিল ক্লথ, টি ও কফি ব্যাগ, ক্যাবল ইনসুলেশন
সাইড লাইনার, ড্রাই ও ওয়েট উইপস, মিলিটারি ক্লদিং, ইন্টার-লাইনিং, টেপস, প্যাকেজিং,
কোটেড ফেব্রিকস, বুক কভার , ম্যাপস, প্যাডস, পিলো, পুল স্ট্রাইপ, রুট ব্যাগ ইত্যাদি।
শেষ কথা -
আশা করি উপরে উল্লেখিত নন ওভেন
ফেব্রিক সম্পর্কিত তথ্যগুলি আপনাদের সকলের উপকারে আসবে ও আমাদের সকলের জ্ঞানের পরিধিকে
আরও সমৃদ্ধ করবে। আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ।
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে কি আছে
পোস্ট ট্যাগ -
ওভেন ফেব্রিক চেনার উপায়,
নন ওভেন ফেব্রিক এর বৈশিষ্ট্য, নন ওভেন কাপড় কাকে বলে, নন ওভেন ফেব্রিক এর প্রকারভেদ,
গার্মেন্টস ফেব্রিক কত প্রকার, 10 ফেব্রিক নাম, নিট ফেব্রিক এর নাম, ডেনিম ফেব্রিক
কত প্রকার, নীট কাপড় কাকে বলে, নন ওভেন ফেব্রিক এর বৈশিষ্ট্য, নন ওভেন কাপড় কাকে
বলে