Notification texts go here Contact Us Download Now!

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম এর ঘরোয়া চিকিৎসা

পলিসিস্টিক ওভারি ভালো হলে কি বাচ্চা হবে, পিসিওডি ডায়েট চার্ট, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম এর চিকিৎসা, পিসিওএস এর ঔষধ, পলিসিস্টিক ওভারি এবং প্রেগনেন্সি
AKFP
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম এর ঘরোয়া চিকিৎসা
পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম এর চিকিৎসা -
বর্তমানে মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পিসিওএস বা পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (Polycystic Ovary Syndrome -PCOS) । এই সমস্যার কারণে ওভারি অস্বাভাবিক ভাবে পুরুষ হরমোন আন্ড্রোজেন তৈরী করে, যা মহিলাদের শরীরে সামান্য পরিমাণ থাকে। পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম এর উপস্থিতির ফলে ওভারির মধ্যে একাধিক ছোট ছোট সিস্ট জন্ম নেয়। গবেষণা মতে জীবন ধারায় পরিবর্তনের মাধ্যমে পিসিওএসের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।


এ বিষয়ে বিশেষ পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ। তাদের মতে জীবনধারা পরিবর্তন করে আপনি পিসিওএসের সমস্যাকে সমাধান করতে পারবেন। জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে পারলে এই সমস্যাটি আপনার জীবনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না তা ১০০% নিশ্চিত করে বলা যায়।

যে বিষয়গুলি মেনে চলা উচিৎ তা নিম্নরুপ ঃ
১। প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনি এড়িয়ে চলুন -
আপনার যদি পিসিওএসের সমস্যা থাকে বা আগে থেকেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে চান তাহলে কৃত্রিম চিনি ও এর দ্বারা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। কম চিনি যুক্ত খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকবে এবং ইনসুলিনের মাত্রাও কম থাকবে ফলে পুরুষ হরমোন কম মাত্রায় উৎপন্ন হয়।

২। পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খান -
পিসিওএস এ আক্রান্ত মহিলাদের জন্য ডায়েটে ডিম, বাদাম এবং সামুদ্রিক খাবারের মতো স্বাস্থ্যকর, উচ্চ-প্রোটিন খাবারগুলি রাখা আবশ্যক।  বিপাকীয় কার্যক্রম বৃদ্ধি করার মাধ্যমে আপনার শরীরের ক্যালোরি-বার্নিং‌ তরান্বিত করতে পারেন।


৩। জাঙ্ক‌ ও ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন -
জাঙ্ক‌ ও ফাস্ট ফুড স্যাচুরেটেড বা হাইড্রোজেনেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার। অস্বাস্থ্যকর চর্বিগুলি ইস্ট্রোজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে। ফলে আপনার পিসিওএস সিনড্রোমগুলিকে  আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।

৪। নিয়মিত ব্যায়াম করুন -
নিয়মিত শরীর চর্চা  আপনার পিসিওএস সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে জগিং, হাঁটা, সাইকেলিং, সুইমিং সহ অন্যান্যা যোগ ব্যয়াম নিয়মিত করা উচিত। এছাড়াও নিয়মিত ব্যয়াম টাইপ ২ ডায়বেটিস ও কার্ডি‌ওভ্যাসকুলার রোগকে প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট যোগব্যায়াম করার অভ্যাস করুন।

শেষ কথা -
পিসিওএস বা পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (Polycystic Ovary Syndrome - PCOS) থেকে মুক্ত থেকে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি মেনে চলুন। আশা করি আজকের পিসিওএস বা পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারে আসবে। আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ।


পোস্ট ট্যাগ -
পলিসিস্টিক ওভারি ভালো হলে কি বাচ্চা হবে, পিসিওডি ডায়েট চার্ট, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম এর চিকিৎসা, পিসিওএস এর ঔষধ, পলিসিস্টিক ওভারি এবং প্রেগনেন্সি, পলিসিস্টিক ওভারি হোমিও চিকিৎসা, পলিসিস্টিক ওভারি কেন হয়, পলিসিস্টিক ওভারি কি খেলে ভালো হবে, পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা, পলিসিস্টিক ওভারি কেন হয়, পলিসিস্টিক ওভারি কি খেলে ভালো হবে, পলিসিস্টিক ওভারি লক্ষণ, পলিসিস্টিক ওভারি এবং প্রেগনেন্সি, পিসিওএস এর ঔষধ, পিসিওডি এর লক্ষণ, পলিসিস্টিক ওভারি থেকে মুক্তির পদ্ধতি, সিস্ট হলে কি বাচ্চা হয় না, পলিসিস্টিক ওভারি কি খেলে ভালো হবে, পিসিওএস এর ঔষধ, পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা, পলিসিস্টিক ওভারি এবং প্রেগনেন্সি

إرسال تعليق

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.