হাসি-কান্না ও সুখ-দুঃখ নিয়েই আমাদের জীবন। আমরা মনের আনন্দে হাসি ও মনের কষ্টে অঝরে কান্না করি। অনেকেই আবার অতি আনন্দেও কেঁদে
ফেলেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, নানা সময় আমরা কাঁদি এটা হলো আমাদের আবেগের বহিঃপ্রকাশ।
দুঃখ বা কষ্ট পেলে বেশিরভাগ মানুষই কান্না করেন। কান্না করলে মনের
কষ্ট হালকা লাগে। কান্না আমাদের শারীর ও মনে নানা প্রভাব ফেলে।
কান্নায় রয়েছে নানা উপকারিতা। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁদলে অনেক সমস্যার
সমাধান মেলে।
কান্নার উপকারিতা গুলো
নিম্নরুপ -
আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন দূষিত পদার্থ বের হয় কাঁদার মাধ্যমে।
প্রতিনিয়ত আমাদের চোখে নানা দূষিত পদার্থ প্রবেশ করছে, যেমন- ধুলা-বালি, ধোঁয়া ইত্যাদি।
কাঁদলে চোখের পানির সাথে দূষিত পদার্থগুলি বের হয়ে যায়।
মানুষের চোখের পানিতে ২শতাংশ স্ট্রেস হরমোন ও টক্সিন থাকে। আর বাকী
৯৮ শতাংশ পানি থাকে। কাঁদলে চোখের পানির সাথে শরীর থেকে কিছু টক্সিন নির্গত হয়।
মনোবিদদের মতে, আমাদের মন অনেকটা হালকা করে এই কান্না এবং আমাদের
মেজাজেরও পরিবর্তন ঘটায়। অনেক ক্ষেত্রেই বহু মানুষ মনের কষ্টে কান্না করার পর নতুন
করে কাজের উদ্যম ফিরে পান।
যারা চোখের শুষ্কতায় ভোগেন কান্না তাদের জন্যও উপকারি। এছাড়াও কান্না
আমাদের ওজন হ্রাস করতেও ভূমিকা রাখে। কান্নার ফলে শরীর থেকে ক্যালোরি বার্ন হয় বিধায়
অতিরিক্ত ওজন কমানো সম্ভব।
পোস্ট ট্যাগ -
কান্নার অপকারিতা, বেশি কান্না করলে চোখের কি ক্ষতি হয়, অতিরিক্ত
কান্না করলে কি হয়, কান্না করলে মাথা ব্যথা করে কেন, বাচ্চা কান্না করলে কোন সূরা
পড়তে হয়, ছোট বাচ্চার কান্না থামানোর উপায়, কান্না করার উপায়, বাচ্চা বেশি কান্না
করলে দোয়া