পেটের দায়ে দেহ ব্যবসায় বাধ্য হচ্ছেন গৃহবধূরা। মহিলা ডাক্তার থেকে নার্স, স্কুলের শিক্ষক থেকে অধ্যাপক- সবাই আজ এই নিষিদ্ধ পেশা বেছে নিয়েছেন। কেউ পুলিশকে এড়িয়ে 'বাবু'কে ধরেছে, কেউ জেলে যাওয়ার ভয়ে পুলিশকে ঘুষ দিয়েছে। হ্যাঁ, এভাবেই ঘর চালানোর দায়িত্ব নিয়েছেন মিয়ানমারের (মিয়ানমার) মেয়েরা।
আজ আমরা একটি মেয়ের বিচার চেয়ে রাস্তায় নেমেছি, আর প্রতি রাতে হাজার হাজার মেয়ে রোজিনের দামে বিক্রি হচ্ছে। আসলে পেটের জ্বালা অনেক বড় জ্বালা!
আমেরিকার একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত পরিসংখ্যান বলছে, গত দুই বছরে মিয়ানমারে যৌ*নকর্মীদের সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। কিন্তু কেন? আসলে ক্রমাগত গৃহযুদ্ধ দেশের অর্থনীতিকে ভেতর থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এছাড়া জান্তা সরকারের আমলে দেশের কোষাগার আজ প্রায় শূন্য। যে কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। এদিকে সামরিক সরকারের আমলে মিয়ানমারজুড়ে বেকারত্ব বেড়েছে। তাই সাধারণ মানুষের টাকা নেই।
এরই মধ্যে জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে বহু পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। এতে অনেক পরিবার উপার্জনক্ষম সদস্য হারিয়েছে। সংক্ষেপে, ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলির বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গুরুতর আর্থিক সংকটের সম্মুখীন।
কিন্তু তাই বলে কি নারী চিকিৎসক, নার্সদের পেশায় দেহ ব্যবসা? শুনতে আশ্চর্য লাগলেও বাস্তবে মিয়ানমারের অবস্থা এমনই। মিডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মে নামের ২৬ বছর বয়সী এক মেডিকেল শিক্ষার্থী বলেন, ‘আপনার হাতে ৪১৫ ডলার থাকলে তা মুহূর্তের মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে। সেই টাকা দিয়ে আজকাল জলও গরম করা হয় না। সংসারের দৈনন্দিন খরচ চালানোর দায়িত্ব! যৌ*ন ব্যবসাই আমাদের অর্থ উপার্জনের একমাত্র উপায়।" কিন্তু মিয়ানমারের ৫ কোটি ৪০ লাখ বাসিন্দা কতদিন সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে বসবাস করবে? এই প্রশ্নটিই এখন সবার মনে।
পোষ্ট ট্যাগ:
আবাসিক হোটেল ব্যবসা , দুই নাম্বার ব্যবসা , ঢাকা আবাসিক হোটেলের মেয়েদের নাম্বার , আবাসিক হোটেলের মেয়েদের ফোন নাম্বার , আবাসিক হোটেল ব্যবসা , ঢাকার কোন কোন হোটেলে দেহ ব্যবসা চলে , দুই নাম্বার ব্যবসা , ঢাকা আবাসিক হোটেলের মেয়েদের নাম্বার , আবাসিক হোটেলের মেয়েদের ফোন নাম্বার