নগদ লেনদেন এখন প্রায় অতীতের বিষয়। গাড়ি ভাড়া থেকে কেনাকাটা, রেস্তোরাঁর বিল পেমেন্ট—সবই QR কোড স্ক্যান করে। কারণ একটাই, এটা খুবই কম ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু সেই চেষ্টা কমাতে গিয়ে প্রতিদিনই প্রতারকের ফাঁদে পড়েন অনেকে। অর্থপ্রদান করার সময়, আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে অ্যাকাউন্টটি এই মুহূর্তে খালি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই সমস্যা থেকে বাঁচার উপায়।
শুধু বড় অঙ্কই নয়, বর্তমানে কিউআর কোড স্ক্যান করে পাঁচ থেকে দশ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করা হয়। আর এখানেই বিপদ। তাই বলা হচ্ছে QR কোড স্ক্যান না করে মোবাইল নম্বর বা UPI আইডি ব্যবহার করে পেমেন্ট করার চেষ্টা করুন।
এটি অপেক্ষাকৃত বেশি নিরাপদ। আপনি যে অ্যাকাউন্ট থেকে অনলাইনে অর্থপ্রদান করেন সেই অ্যাকাউন্টে কম টাকা রাখার চেষ্টা করুন। সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা। ফলে সতর্কতা অবলম্বন করেও আপনি যদি কোনোভাবে প্রতারকদের ফাঁদে পড়ে যান, তবে আপনাকে খুব বেশি টাকা হারাতে হবে না।
এখানেই শেষ নয়, হঠাৎ অপরিচিত কেউ যদি একটি লিঙ্ক পাঠায়। এটির জন্য অর্থ প্রদান করার আগে এটি সাবধানে পরীক্ষা করুন। স্ক্যামারদের প্রায়ই লিঙ্কে বিভিন্ন ভুল বানান থাকে। ফলস্বরূপ, আপনি অচেনা কারও পাঠানো লিঙ্কের জন্য অর্থ প্রদানের আগে একটু সতর্ক হলে প্রতারকদের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেন।
পোষ্ট ট্যাগ:
বাংলা কিউআর চার্জ , সোনালী ব্যাংক বাংলা কিউআর কোড , Bangla QR Bangladesh Bank , দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে কিউআর কোড পেমেন্ট সেবা চালু করে কোন ব্যাংক , কিউ আর কোড কি , বাংলা qr , কিভাবে কিউআর কোড দিয়ে পেমেন্ট করা যায়? , বাংলাদেশে QR ভিত্তিক পেমেন্ট সেবা চালু হয় কবে? , Bangla QR কি? , কিভাবে নির্দিষ্ট পরিমাণের জন্য কিউআর কোড তৈরি করতে হয়? , Bangla QR registration , Bkash bangla qr , কিউ আর কোড ব্যবহারের সুবিধা লিখ , টাকা পে