সব সময় স্মার্টফোন ব্যবহার করা। কারো সাথে যোগাযোগ করা থেকে শুরু করে কেনাকাটা করে বিল পরিশোধ করা, বাস-ট্রেনের টিকিট কেনা, সিনেমা দেখা সবই সম্ভব স্মার্টফোনে। তাই বলা যেতে পারে আপনার সাথে স্মার্টফোন থাকলে আর কিছুর দরকার নেই। কিন্তু স্মার্টফোন ব্যবহারে সবচেয়ে বড় সমস্যা হ্যাং হয়ে যাওয়া।
বিভিন্ন কারণে ফোন হ্যাং হতে পারে। জরুরী পরিস্থিতিতে ফোন কাজ করা বন্ধ করে দিলে, এটি একটি বড় সমস্যা। কিন্তু আপনি সহজেই ফোন হ্যাং এর সমস্যা সমাধান করতে পারেন।
জেনে নিন কিভাবে-
প্রথমে আপনার ফোন স্টোরেজ সাফ করুন। ক্যাশে সাফ করুন। আপনি সহজেই ফোন হ্যাং এর সমস্যা সমাধান করতে পারেন। ফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ মুছে ফেলুন। আপনি যে অ্যাপগুলি ব্যবহার করেন না বা আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কম ব্যবহার করেন তা আনইনস্টল করুন। মোবাইল স্টোরেজ খালি থাকলে ফোন কম হ্যাং হবে।
একসাথে একাধিক অ্যাপ খোলা রাখবেন না। অনেক সময়, অনেকে কাজের জন্য একটি অ্যাপ ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে একাধিক অ্যাপ খুলে ফেলেন। এটি যত কম করা হয় তত ভাল। দীর্ঘদিন পর সেই অ্যাপগুলো বন্ধ করতেও ভুলে যান। ফোন বেশি হ্যাং হয়।
ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক অ্যাপ একসাথে চলে। এ কারণে অনেক সময় ফোন হ্যাং হয়। তাই কাজ শেষ হয়ে গেলে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপগুলো বন্ধ করতে ভুলবেন না। অ্যাপটি বন্ধ করার পরে ট্যাবগুলি সাফ করুন। ফোন ভালো চলবে।
আপনার কাজ শেষ হয়ে গেলে স্মার্টফোনের ফাইল ম্যানেজারের মেমরি থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস মুছে ফেলুন। অনেক সময় অনেক অপ্রয়োজনীয় ছবি ও ভিডিও ফোনে থেকে যায় এবং সব জমে ফোন হ্যাং হয়ে যায়।
ম্যালওয়্যার থাকলেও ফোন হ্যাং হতে পারে। ফোন হ্যাক হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করুন। আপনি যখন এটি ব্যবহার করছেন তখন হ্যাকার আপনার ফোনে কাজ করছে। ফলে ফোন হ্যাং হতে পারে।
পোস্ট ট্যাগ:
স্যামসাং ফোন হ্যাং করে কেন , ফোন হ্যাং করলে কি করবো , কি করলে ফোন হ্যাং হবে না , মোবাইল হ্যাং করে কেন , ফোনের টাচ কাজ না করলে , মোবাইল ব্যাটারি সমস্যা , মোবাইল গরম হয়ে যায় কেন , Mobile hang , আইফোন গরম হওয়ার কারণ , ফোন হ্যাক হলে করণীয় , মোবাইল ঠান্ডা রাখার সফটওয়্যার , ফোন হ্যাক হলে বোঝার উপায়