বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে প্রতিটি স্তরে স্তরে দূর্নীতি ও অনিয়ম বিরাজমান। এরই ধারাবাহিকতায় খাদ্যে ভেজাল চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। আমরা জানি, ঘোড়ার মাংস খাওয়া ১০০% হালাল। কিন্তু দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আশঙ্কা যে ঘোড়ার মাংসের জনপ্রিয়তার কারণে গরুর মাংসে ভেজাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আমার মনে হয় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী, বিশেষ করে শহরের কেন্দ্রস্থলে, গরুর মাংসের সাথে ঘোড়ার মাংস মিশিয়ে বিক্রি করতে পারে, কারণ ঘোড়ার মাংসের দাম প্রতি কেজি মাত্র ২৫০ টাকা।
কিছু অস্বাভাবিক মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ী এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারে। তবে, আমরা বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে গরুর মাংস থেকে ঘোড়ার মাংসকে আলাদা করতে পারি। বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ -
গরুর মাংসের বৈশিষ্ট্য:
১. উজ্জ্বল লাল বা হালকা থেকে গাঢ় লাল রঙের।
২. চর্বি সাধারণত সাদা বা ক্রিম রঙের হয়।
৩. তন্তুগুলি সাধারণত পুরু এবং স্বচ্ছ হয়।
৪. এর একটি সুপরিচিত স্বাদ এবং গন্ধ আছে।
ঘোড়ার মাংসের বৈশিষ্ট্য:
১.এটি সাধারণত গাঢ় লাল বা সামান্য বাদামী-লাল রঙের হয়।
২.চর্বি বেশিরভাগ সময় হলুদাভ হয়।
৩.তন্তুগুলি তুলনামূলকভাবে নরম এবং কম স্পষ্ট।
৪.এর স্বাদ একটু মিষ্টি এবং গন্ধেও সামান্য পার্থক্য আছে।
পোস্ট ট্যাগ:
ঘোড়ার মাংসের স্বাদ কেমন? , ঘোড়ার মাংস কি হালাল? , ঘোড়ার মাংস কোথায় পাওয়া যায়? , খচ্চর খাওয়া কি হালাল? , ঘোড়ার মাংস কেন হারাম , ঘোড়ার মাংস উপকারিতা , ঘোড়ার মাংস কি হারাম , ঘোড়ার মাংস কি হালাল আল কাউসার , ঘোড়ার মাংস কোন কোন দেশে খায় , কোন দেশ সবচেয়ে বেশি ঘোড়া খায়? , ঘোড়া কী খায়? , ঘোড়ার মাংস কি হালাল?